আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে খুলনায় চরমপন্থীদের আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি সংঘটিত কয়েকটি হত্যাকাণ্ড ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কৌশল বিশ্লেষণ করে চরমপন্থীদের সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। এসব ঘটনায় নির্বাচনের আগে সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যা নিয়ে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ভুগছেন বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতারা।
এসব ঘটনায় নির্বাচনের আগে সহিংসতা বৃদ্ধির আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, যা নিয়ে নিরাপত্তা ঝুঁকিতে ভুগছেন বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতারা।
খুলনা মহানগরের বিভিন্ন থানায় গত ১৪ মাসে অন্তত ৪৬টি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এর পাশাপাশি গুলিবর্ষণ ও বোমা হামলার ঘটনাও জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে। জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন এবং বিএনপির প্রার্থীরা নির্বাচনি প্রচারণার সময় নিজেদের ও কর্মীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বিশেষ করে, চরমপন্থীদের সাথে খুন হওয়া কয়েকজনের যোগাযোগের তথ্য মিললেও অপরাধীরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে।
তবে পুলিশের দাবি, এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা নির্বাচন বা রাজনীতির মাঠে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ জুলফিকার আলী হায়দার জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
এদিকে, রাজনৈতিক দলগুলো শিগগিরই খুলনায় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও সন্ত্রাস দমনে বিশেষ অভিযানের দাবি জানিয়েছে।
ডিবিসি/এএমটি