দিনাজপুরে কিছুটা কমলেও এখনও আলুর দাম উর্দ্ধমুখী। পাইকারি ও খুচরা বাজারে মানা হচ্ছে না সরকারের বেঁধে দেয়া দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন ক্রেতারা।
এদিকে, দাম বেঁধে দেয়ায় আলু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন মুন্সিগঞ্জের আলু ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবি, নির্ধারিত দামে আলু বাজারজাত করলে লোকসান গুণতে হবে তাদের।
দিনাজপুরে আলুর দাম কিছুটা কমলেও সরকারের বেধে দেয়া দাম মানা হচ্ছে না পাইকারী ও খুচরা বাজারে।
ক্রেতারা জানান, জেলার পাইকারী বাজারে দেশী আলু ৪২ টাকা আর হল্যান্ড আলু ৩৭-৩৮ টাকা এবং খুচরা বাজারে এরচেয়ে ৪-৫ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে ক্ষুব্ধ সাধারণ ভোক্তারা।
আর দাম বাড়ার কারণ হিসেবে বরাবরের মতো বাজারে সরবরাহ কম ও পাইকারী বাজারে আলুর দাম বাড়ার অজুহাতই দেখালেন বিক্রেতারা।
হিমাগারে পর্যাপ্ত আলু সংরক্ষণের কথা স্বীকার করে হিমাগার কর্তৃপক্ষ বলছেন, আলুর দাম বাড়ার সাথে তাদের কোন সম্পর্ক নেই। তারা ব্যবসায়ী ও কৃষকের আলু ভাড়া হিসাবে সংরক্ষণ করে।
এদিকে মুন্সিগঞ্জের বাজারগুলোতে আলুর বাড়তি দাম। ক্রেতারা ভোগান্তিতে পড়লেও আলু ব্যবসায়ীরা বলছেন
সরকারের নির্ধারিত দামে বাজারজাত করলে লোকসান গুণতে হবে তাদের। মজুদকৃত বস্তা লাভজনকভাবে সরকারকে ক্রয় করার দাবি জানান তারা।