শহরের কর্পোরেট সংস্কৃতি আর নিজেকে ভুলে থাকার এই সময়ে নতুন প্রজন্মকে শিকড়ের সন্ধান দিতে অনুষ্ঠিত হলো নবান্ন উৎসব।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলার বকুলতলায় সকাল ৭টায় যন্ত্রসংগীতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নবান্নের আনুষ্ঠানিকতা।
শুরুতেই বকুলতলায় বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয় দর্শক শ্রোতারা। এরপর চলে আবৃত্তি, নাচ ও সঙ্গীত পরিবেশন।
একক গান পরিবেশন করেন সালমা আকবর, শারমিন সাথী, বিমান চন্দ্র বিশ্বাস, তানভীর সজীব, মাহজাবিন রহমান ও জয়ন্ত। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন নৃত্যজন, নটরাজ, স্পন্দন, ধৃতি নর্তনালয় ও নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পীরা। দলীয় সংগীত পরিবেশন করেন উদীচীসহ বেশ কয়েকটি সংগঠনের শিল্পীরা।
আয়োজকরা বলেন, শিকড় সন্ধানী মানুষ চিরায়ত ঐতিহ্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই নবান্নের এই উৎসবে যোগ দিয়েছে। উৎসবে উপস্থিত ছিলেন নাট্যব্যাক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার ও ফেরদৌসী মজুমদারসহ বিশিষ্টজনেরা।