আন্তর্জাতিক, এশিয়া, ইউরোপ

রিচার্জেবল ব্যাটারির কারণে রসায়নে নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

আনোয়ার হোসেন

ডিবিসি নিউজ

বুধবার ৯ই অক্টোবর ২০১৯ ০৭:৫০:১২ অপরাহ্ন
Facebook NewsTwitter NewswhatsappInstagram NewsGoogle NewsYoutube

রিচার্জেবল ব্যাটারি উদ্ভাবন করে রসায়নবিদ্যায় যৌথভাবে ২০১৯ সালের নোবেল পেয়েছেন জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং জাপানের বিজ্ঞানী।

তারা হলেন- যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জন বি. গুডএনাফ, যুক্তরাজ্যের বিংহ্যামটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক স্ট্যানলি হুইটিংহাম ও জাপানের মেইজো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আকিরা ইয়োশিনো।  

আজ বুধবার (৯ অক্টোবর) সুইডেনের স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটের (বাংলাদেশ সময় বিকেল পৌনে ৪টা) দিকে রসায়নে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেস।

পুরষ্কারের ৯০ লাখ সুইডিশ ক্রোনারে সমান ভাগ পাবেন বিজয়ী এই তিন বিজ্ঞানী। নোবেল কমিটি জানায়, পোর্টেবল ইলেকট্রনিক্স পণ্যে ব্যবহৃত ডিভাইস লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারির উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখেছেন বিজয়ী বিজ্ঞানীরা। লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারি ব্যবহারের মাধ্যমে প্রযুক্তি জগতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে বলেও জানানো হয়।

এ পর্যন্ত নোবেল বিজয়ীদের মধ্যে সবচেয়ে জেষ্ঠ্য গবেষক ৯৭ বছর বয়সী জন বি. গুডএনাফ।

লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির নাম আমরা কমবেশি প্রায় সবাই-ই শুনেছি। যারা শুনিনি তারাও গোটা জীবন ধরেই জিনিসটি ব্যবহার করছি। আমাদের টর্চলাইট থেকে শুরু করে টিভির রিমোট, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, এমনকি ইলেকট্রিক যানবাহনেও এই ধরনের ব্যাটারিই ব্যবহৃত হয়।

এমনকি সৌরশক্তিসহ নবায়নযোগ্য বিভিন্ন উৎস থেকে উৎপাদিত শক্তি সঞ্চয়েও ব্যবহার হয় লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারিই।

যাকে আমরা পেন্সিল ব্যাটারি বলে চিনি সেটিও লিথিয়াম-আয়ন দিয়েই তৈরি। লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ব্যবহার্য সরঞ্জামে এনেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন।

আরও পড়ুন