খুলনায় সবজির পাশাপাশি সাথী ফসল হিসেবে মৌরী চাষ করেছেন কৃষকেরা। বাজারে চাহিদা থাকায় বেশি মুনাফার আশায় বিকল্প এই ফসল চাষে আকৃষ্ট হয়েছেন তারা।
শীতের সবজি তোলার পর ২ থেকে ৩ মাস পড়ে থাকে জমি। তারপর আবার ফসল ফলাতে বেশ শ্রম দিতে হয় কৃষকদের। ফেলে রাখার বদলে এসময়টাতে কিছু না কিছু ফলাতে চান তারা। আর তাতে আর্থিকভাবে লাভবানও হওয়া যাবে।
তাদের এই চাওয়া মেটাতে বারি-২ ও তিন জাতের মৌরি নিয়ে এসেছে কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ। উপজেলার মাগুঘোনা ইউনিয়নের আরশ নগর গ্রামের অনেক চাষীই এখন মৌরী চাষে আকৃষ্ট হচ্ছেন। এই মৌরি চাষ করে বেশ লাভবান ডুমুরিয়ার চাষীরা।
কৃষিকে লাভজনক করার জন্য এই ধরনের ফসল দরকার বলেও মনে করে কৃষি বিভাগ। কৃষকদের আগ্রহের কারণেই এমন ফসল উৎপাদনে বিভিন্ন সহায়তা দিচ্ছে। আর এতে জমির সারা বছর যথাযথ ব্যবহারও বাড়ছে।
এবার ডুমুরিয়া উপজেলায় ২৫ হেক্টর জমিতে সাথী ফসল হিসেবে মৌরী চাষ হয়েছে।