জেলা প্রশাসন ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মধ্যে চিঠি চালাচালিতেই থমকে আছে সিলেটে কোম্পাণীগঞ্জের ভোলাগঞ্জে ইমিগ্রেশন চালুর প্রক্রিয়া।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভোলাগঞ্জ সীমান্তের খুব কাছাকাছি ভারতের বিখ্যাত পর্যটন স্পট চেরাপুঞ্জির অবস্থান। ইমিগ্রেশন চালু হলে চেরাপুঞ্জি ভ্রমণে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে, পাশাপাশি ভারতের সাথে বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে এমন প্রত্যাশা ব্যবসায়ীদের।
ভারতের চেরাপুঞ্জির অবস্থান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জের ভোলাগঞ্জ সীমান্তের খুব কাছাকাছি। সীমান্ত থেকে চেরাপুঞ্জির দূরত্ব মাত্র ৩৫ কিলোমিটার। ভোলাগঞ্জে চেকপোস্ট থাকলেও নেই ইমিগ্রেশন সুবিধা। তবে, ভোলাগঞ্জ সীমান্তে ইমিগ্রেশন চালু হলে সহজ হতো ভারতের চেরাপুঞ্জি ভ্রমণ। একইসাথে সময় ও অর্থ দুটোরই সাশ্রয় হতো।
এর পাশাপাশি ভারতের সাথে বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে এমন প্রত্যাশা ব্যবসায়ীদের। পর্যটন ও আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যের এমন সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করে, ২০১৯ ও ২০২১ সালে দু'দফা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায় জেলা প্রশাসন। তবে, মেলেনি তেমন কোনো সাড়া।
ভোলাগঞ্জে ইমিগ্রেশন চালু হলে এ অঞ্চলের পর্যটনভিত্তিক অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ হবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।