টাইগারদের দেয়া ৩২৩ রানের জবাবে, পঁচিশতম ওভারে ৬ উইকেটে লংকানরা তুলতে পারে ১৩০ রান।
কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। সাইফ ও নাঈমের ব্যাটে উড়ন্ত শুরু পায় অতিথি দল। দলীয় ১২০ রানে থামে তাদের ওপেনিং জুটি। ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতিপক্ষের ফিল্ডিংয়ে বাধা দিয়ে আউট হন নাঈম। এর আগে ৭৬ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৬৬ রান করেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।
উইকেটের একপ্রান্ত আগলে রাখেন সাইফ। তাকে খুব একটা সঙ্গ দিতে পারেননি অন্যরা। থিতু হয়ে ফিরেছেন অধিনায়ক মোহাম্মদ মিঠুন। মিঠুনের ব্যাট থেকে আসে ৩২ রান। বাকিদের কারো ইনিংসই উল্লেখযোগ্য নয়।
সাইফ হাসান হাকিয়েছেন সেঞ্চুরি। ব্যাটে ঝড় তুলে দলীয় ২৫৫ রানে আউট হন সাইফ। ১১০ বলে খেলেছেন ১১৭ রানের ইনিংস। এতে রয়েছে ১২টি চার ও ৩ টি ছক্কার মার।
শ্রীলঙ্কার বোলারদের মধ্যে সর্বাধিক ৪ উইকেট নেন পেসার শিরন ফার্নান্দো। ৩ উইকেট নেন বিশ্ব ফার্নান্দো।
সেঞ্চুরির পর বল হাতেও সফল সাইফ, ২৫ রানে নিয়েছেন দুই উইকেট। দুই শিকার এবাদতেরও। ১৩০ এ ৬ উইকেট হারানো লংকনরা ডি/এল মেথডে তাই হারে আটানব্বই রানের ব্যবধানে। ওতেই ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জেতে বাংলাদেশ।
প্রথম ওয়ানডে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারে বাংলাদেশ। তবে পরের ম্যাচে ১ উইকেটের নাটকীয় জয়ে ফেরে সিরিজে।