রাজধানীর কাঁচাবাজারগুলোতে সবজির সরবরাহ পর্যাপ্ত। যদিও বাজারভেদে দামে হেরফের রয়েছে। গ্রীষ্মের সব সবজিই মিলছে ৪০ টাকা কেজিতে। তবে করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে লেবু। অবশ্য উৎপাদনকারী কৃষক এই দামের চার ভাগের এক ভাগও পাচ্ছে না। বিক্রেতারা বলছেন, পরিবহণ সংকটে লোকসান দিচ্ছে কৃষক।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারের খুচরা সবজির বাজারে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মধ্যেই মিলছে গ্রীষ্মকালীন সব ধরনের সবজি। তবে, চাষীরা পাইকারদের কাছে যে দামে সবজি বিক্রি করছেন তার চেয়ে এই দাম অনেক বেশি।
বিক্রেতারা বলছেন, পরিবহণ সংকটের কারণে পণ্যের দাম কমানো যাচ্ছেনা। আলুর দাম ১৮/২০ টাকা। পেঁয়াজের পাইকারি দর ৩৫ টাকার মধ্যেই। যদিও খুচরায় এর দাম ৪৫ টাকা। বাজারে মিলছে ভারতীয় পেঁয়াজও। মাত্র মাসখানেক আগে এই পণ্যটির দাম ২শ' থেকে ৩শ' টাকা পর্যন্ত চড়েছিলো।
করোনার প্রাদুর্ভাবে বাজারে চাহিদা বেড়েছে লেবুর। পাইকারিতেই বিক্রি হচ্ছে প্রতিটি ৫ থেকে ১০ টাকায়। এখন বাজারে গ্রীষ্মের সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ। তবে দাম চড়া নয়। দাম আরও কমতো এই যুক্তি দোকানদারদের।
রাজধানীর অন্য সবজি বাজারেও সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ। এসব বাজারে কারওয়ান বাজারের চেয়ে সবজির দাম ১০ টাকা পর্যন্ত প্রতি কেজি বেশি।
করোনা প্রদুর্ভাব থেকে নিজেদের সুরক্ষিত রাখতে ক্রেতা-বিক্রেতা সবাই সাবধান কাঁচাবাজারে।