আন্তর্জাতিক, এশিয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

সাইবার অপরাধের মাধ্যমে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্রের অর্থায়ন

মো. হামিদুর রহমান

ডিবিসি নিউজ

বুধবার ১০ই ফেব্রুয়ারি ২০২১ ০৪:০৩:০৯ অপরাহ্ন
Facebook NewsTwitter NewswhatsappInstagram NewsGoogle NewsYoutube

জাতিসংঘের একটি গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করে উত্তর কোরিয়া সাইবার আক্রমণ চালিয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার চুরি করে তার পরমাণু কর্মসূচি এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের জন্য অর্থ যুগিয়েছে।

সংবাদ মাধ্যমে মঙ্গলবার ফাঁস হয়ে যাওয়া এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার  বশবর্তী হওয়া সত্বেও উত্তর কোরিয়া ২০২০ সালে তার পরমাণু এবং ক্ষেপনাস্ত্র কর্মসূচিকে চাঙ্গা রাখে।

জাতিসংঘের একটি গোপন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আন্তর্জাতিক আইন লংঘন করে উত্তর কোরিয়া সাইবার আক্রমণ চালিয়ে লক্ষ লক্ষ ডলার চুরি করে তার পরমাণু কর্মসূচি এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের জন্য অর্থ যুগিয়েছে।

সংবাদ মাধ্যমে মঙ্গলবার ফাঁস হয়ে যাওয়া এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার বশবর্তী হওয়া সত্বেও উত্তর কোরিয়া ২০২০ সালে তার পরমাণু এবং ক্ষেপনাস্ত্র কর্মসূচিকে চাঙ্গা রাখে।

নাম প্রকাশ করা হয়নি, জাতিসংঘের তেমন একটি সদস্য রাষ্ট্রকে ঐ প্রতিবেদনে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে যে উত্তর কোরিয়া সাইবার হ্যাকিং এবং অন লাইন জালিয়াতির মাধ্যমে তিরিশ কোটি ডলার চুরি করে নিজেদের সামরিক সম্প্রসারণকে অর্থায়ন করেছে। ঐ প্রতিবেদনে নতুন ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্রের প্রতি আলোকপাত করা হয় যা কীনা সাম্প্রতিক সামরিক কুচকাওয়াজের সময়ে প্রদর্শন করা হয়।

রিপোর্ট বলছে যে এই ধরণের ক্ষেপনাস্ত্র পরমাণু অস্ত্র বহন করতে পারে এবং গোটা যুক্তরাষ্ট্র এর আওতায় পড়তে পারে।

জানুয়ারি মাসে পিয়ংইয়ং সরকার অহংকার করেই বলে যে তারা , তাদের কথায় বিশ্বের সব চেয়ে শক্তিশালী অস্ত্র তৈরি করেছে, যা কীনা ডুবোজাহাজ থেকে নিক্ষেপণযোগ্য ব্যালিস্টিক ক্ষেপনাস্ত্র। তবে এই অস্ত্রটি এখনও পরীক্ষা করা হয়নি এবং এর সক্ষমতা এখনও অজানা।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের উত্তর কোরিয়ার নিষেধাজ্ঞা বিষয়ক কমিটির নিরপেক্ষ পর্যবেক্ষকরা এই প্রতিবেদন প্রস্তুত করেন এবং তা মঙ্গলবার মিডিয়াতে ফাঁস হয়ে যায়।

আরও পড়ুন