সৌদি আরবের উন্নতজাতের খেজুরের চারা দিয়ে নার্সারি গড়ে তুলেছেন মানিকগঞ্জের মোহাম্মদ ইউসুফ আলী।
মাজদুল, আমবার, রুমান, আজুয়া, সাফাইসহ নানা জাতের খেজুরের চারা বিক্রি হয়। দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ক্রেতারা আসেন তার নার্সারিতে।
মানিকগঞ্জ পৌরসভার বৈতরা এলাকার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী। দীর্ঘ ২৭ বছর ছিলেন মরুভূমির দেশ সৌদি আরবে। সেখানে দীর্ঘ সময় খেজুর বাগানেই কাজ করেছেন তিনি। দেশে ফিরে নিজ এলাকায় গড়ে তুলেছেন সৌদি আরব ডেট পাম মদিনা নার্সারি।
তিন বছর আগে গড়ে তোলা নার্সারিতে রয়েছে সাড়ে তের হাজার খেজুরের চারা। বয়স ও আকারভেদে একেকটি চারা ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে বিক্রি হয় ২০ হাজার টাকায়। দশ লাখ টাকা বিনিয়োগ করে এখন ইউসুফ আলীর নার্সারিতে রয়েছে প্রায় কোটি টাকার খেজুরের চারা।
তার নার্সারি বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্রেতারা আসেন খেজুর চারা কিনতে। অনেকেই উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন খেজুর বাগান করতে। খেজুরের চাষ করে অনেকেই অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে বলে মনে করেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি।
৫ শতাংশ জমিতে ১২টি চারা লাগিয়ে বছরে দুই থেকে তিন লাখ টাকা আয় করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন ইউসুফ আলী।