ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে হত্যার উদ্দেশে খুব কাছ থেকে সিনহার বুকে চারবার গুলি করা হয়।
একেবারে কাছ থেকে বুকে গুলি করা হয় অবসরপ্রাপ্ত মেজর রাশেদ সিনহাকে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে পাওয়া গেছে সিনহার শরীরে ৪টি গুলির চিহ্ন। বুকসহ শরীরে ক্ষত আছে ৬টি। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত্যুর কারণ প্রচুর রক্তক্ষরণ ও আঘাত।
৩১ জুলাই রাত ৯টা ২৬ মিনিট। টেকনাফের শামলাপুর পুলিশের চেকপোষ্টে আটকে দেয়া হয় অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহার গাড়ি। মাত্র ৪ মিনিটে সেখানেই সংঘটিত হয় হত্যাকাণ্ড।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে সিনহাকে গুলি করা হয় চারবার। চারটি গুলির মধ্যে বুকের বামপাশে করা হয় দু'টি গুলি। আর বাম কাঁধের নিচে এবং অপরটি বামহাতে। প্রচুর রক্তক্ষরণে মারা যান তিনি এবং আঘাতগুলো করাই হয়েছে হত্যার উদ্দেশ্যে।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বাম হাতের মাসল ছিল ভাঙ্গা। ফুসফুস ও হৃদপিন্ড ছিল ফাঁটা। তবে, পুলিশের এজাহারে বলা হয়েছে গুলি করতে উদ্যত হলে পাল্টা গুলিতে নিহত হন সিনহা রাশেদ খান।