শনিবার সকালে থেকে কলেজে আসতে শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। অনেক দিন পর ক্যাম্পাসে আসতে উচ্ছ্বসিত তারা। ক্যাম্পাসে যেন আর সংঘর্ষ না হয়, সেজন্য মেডিক্যাল কলেজ প্রশাসনের নজরদারি রাখার দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। 

গত ২৩শে নভেম্বর একাডেমিক কাউন্সিলের বৈঠক শেষে কলেজ খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।  সেই সাথে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত ৩০ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার ও ছাত্রাবাস বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।  গত ২৯ ও ৩০শে অক্টোবর দুইদফা  ছাত্রলীগের দুইগ্রুপ সংঘর্ষে জড়ায়।  এরমধ্যে দ্বিতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থী গুরুতর আহত হয়।  এরপর থেকেই কলেজ ও ছাত্রাবাস  বন্ধের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।