যশোরের কেশবপুরে কেঁচো সার (ভার্মি কম্পোস্ট) তৈরি করে সফলতা পেয়েছেন কৃষক শেখ তসলিম উদ্দিন। তার তৈরি এ সার জমিতে ব্যবহার করে এলাকার কৃষক বিষমুক্ত ফসল ও সবজি উৎপাদন করতে সক্ষম হচ্ছেন। এছাড়া কৃষি অফিসের পরামর্শে রাসায়নিক সারের ব্যবহার কমিয়ে মাটির গুনাগুন ঠিক রাখতে কৃষকরা তার উৎপাদিত কেঁচো সার ব্যাপকভাবে ব্যবহারে ঝুঁকে পড়েছেন।
দেশের উত্তরাঞ্চলে প্রথমবারের মতো চাষ হচ্ছে পেপিনোমেলন। শখের বশে একটি চারা দিয়ে শুরু করলেও খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় এখন বাণিজ্যিকভাবে এই ফলের চাষ শুরু হয়েছে রংপুর অঞ্চলে। এ দেশের মাটি পেপিনোমেলন উৎপাদনের উপযোগী বলে জানিয়েছেন কৃষি বিভাগ।
সূর্যমুখীর বাম্পার ফলনে খুশি পিরোজপুর ও কুমিল্লার চাষিরা। কম খরচে লাভজনক ব্যবসা হওয়ায় অনেকেই আগ্রহী হচ্ছেন সূর্যমুখী চাষে। চাষিদের উৎসাহিত করতে সবধরনের সহযোগিতা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কৃষি বিভাগ।
শরীয়তপুরের জাজিরায় দিন দিন বাড়ছে কালোজিরার মধুর উৎপাদন। এ মধু সুস্বাদু ও উপকারী বলে এখানকার কালোজিরার মধুর চাহিদা রয়েছে দেশের বাইরেও। এতে লাভবান হচ্ছেন মৌ চাষি ও কৃষকরা। এ কারণে জাজিরার কালোজিরার মধু ব্র্যান্ডিংয়ের উদ্যোগ নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
ড্রাগনের পর এবার দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে শুরু হয়েছে মিষ্টি ফল ত্বীন চাষ।
বড় ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে চালের দাম মানুষের নাগালেই থাকবে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
কম খরচে ও স্বল্প সময়ে বেশি লাভ হওয়ায় শেরপুরে বাড়ছে গাজরের চাষ। বাম্পার ফলন ও ভালো দাম পাওয়ায় জেলার নকলাসহ অন্যান্য উপজেলায় গাজর চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন কৃষক।
ঝিনাইদহে পুকুরে বাণিজ্যিকভাবে মুক্তাচাষ করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন অনেকেই। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় দিন দিন মুক্তাচাষে ঝুঁকছেন বেকার যুবকরা। দক্ষ মুক্তাচাষি গড়ে তুলতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট।
এবার দিনাজপুরে বোম্বাই লিচুর গাছে মুকুল না আসায় হতাশ লিচু ব্যবসায়ীরা। তবে মাদ্রাজি ও বেদানাসহ অন্যান্য জাতের লিচু গাছে মুকুল এসেছে স্বাভাবিক নিয়মেই।
বরই চাষ করে ভাগ্যবদল করেছেন মানিকগঞ্জের দুলাল হোসেন। কৃষিজমি ভাড়া নিয়ে ১০ বিঘা জমিতে গড়ে তুলেছেন বরই বাগান। নিজের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি সৃষ্টি করেছেন কর্মসংস্থানের।
আমের সোনালী মুকুলে ভরে গেছে পার্বত্য জেলার আম বাগানগুলো। বাম্পার ফলনের আশা করছেন বান্দরবানের আম চাষিরা। তবে, অনাবৃষ্টিতে ফলন নিয়ে শঙ্কায় আছেন খাগড়াছড়ির চাষিরা।
এবার দিনাজপুরে বোম্বাই লিচুর গাছে মুকুল না আসায় হতাশ লিচু ব্যবসায়ীরা। তবে, মাদ্রাজি ও বেদনাসহ অন্যান্য জাতের লিচু গাছে মুকুল এসেছে স্বাভাবিক নিয়মেই। চাষিরা বলছেন, গত বছর অতি বৃষ্টির কারণেই এমনটা হয়েছে। এ কারণে মৌসুমি লিচু ব্যবসায়ীরাও ফিরে যাচ্ছেন।
বৃহত্তর যশোরাঞ্চলে (যশোর, কুষ্ঠিয়া, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙা, মেহেরপুর, মাগুরা, নড়াইল) ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে বিটি বেগুন চাষ। এ অঞ্চলে বিটি বেগুনের চারটি জাত ব্যাপকভাবে চাষাবাদ হচ্ছে। লাভজনক হওয়ায় কৃষকরা বিটি বেগুন চাষে ঝুঁকছে। আর কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতা করছে যশোর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের কৃষি সরেজমিন গবেষণা বিভাগ।