প্রতিবেদন অনুযায়ী, আঙ্কারায় অনুষ্ঠিতব্য এই বৈঠকটির মূল উদ্দেশ্য হলো ইরান-ইসরায়েল সংকট নিরসনে মুসলিম বিশ্বের সম্মিলিত অবস্থান নির্ধারণ এবং উত্তেজনা প্রশমনে একটি উপায় খুঁজে বের করা। 

এই সফরের ঠিক আগেই শুক্রবার (২০শে জুন) আব্বাস আরাকচি জেনেভায় ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করেছিলেন, যা সংকটের একটি কূটনৈতিক সমাধানের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এদিকে, এই সংঘাত নিরসনে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান সক্রিয় কূটনৈতিক ভূমিকা পালনের চেষ্টা করছেন। জানা গেছে, ইরানের ওপর ইসরায়েলের প্রাথমিক হামলার পরপরই তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাথে দুই দফায় ফোনে কথা বলেন। এই ফোনালাপের মূল লক্ষ্য ছিল উত্তেজনা কমানো এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা।

তবে তুরস্কের এই প্রচেষ্টার বিপরীতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ভিন্ন। শুক্রবার এক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান বন্ধ করার জন্য তিনি ইসরায়েলকে চাপ দেবেন না। তার এই মন্তব্য চলমান সংকটে মার্কিন প্রশাসনের মনোভাবের প্রতিফলন হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

তথ্যসূত্র আল জাজিরা।

ডিবিসি/এমইউএ