বাংলাদেশ, অর্থনীতি

ইসলামী ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান ড. জুবায়দুর রহমান

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

ডিবিসি নিউজ

বুধবার ২৩শে জুলাই ২০২৫ ১০:২৫:২৪ অপরাহ্ন
Facebook NewsTwitter NewswhatsappInstagram NewsGoogle NewsYoutube

দেশের সর্ববৃহৎ শরিয়া ব্যাংক হিসেবে পরিচিত ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান। সম্প্রতি তাঁকে ব্যাংকটির স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর।

আজ বুধবার (২৫শে জুলাই) পরিচালনা পর্ষদের সভায় তাঁকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয় বলে ইসলামী ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধ্যাপক ড. এম জুবায়দুর রহমান ১৯৭৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের প্রভাষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ম্যানচেস্টার থেকে ফিন্যান্স বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি স্টেট ইউনিভার্সিটি অব নিউইয়র্কে অধ্যাপক, ইতালির ইউনিভার্সিটি অব বোকোনিতে ভিজিটিং প্রফেসর, যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়, আরবানা শ্যাম্পেইন ও রাশিয়ার মস্কো স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভিজিটিং স্কলার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


ড. জুবায়দুর ঢাকার জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেসের (জুমস) প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর। বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা প্রফেসর রহমান উন্নয়নশীল ও উদীয়মান অর্থনীতির দেশসমূহে বিভিন্ন কোম্পানি, সরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার একজন অভিজ্ঞ স্বতন্ত্র উপদেষ্টা। তিনি কৌশলগত পরামর্শ ও পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে থাকেন। আর্থিক জবাবদিহি ও করপোরেট গভর্ন্যান্সবিষয়ক ব্যবস্থাপনায় তাঁর দক্ষতা রয়েছে। তাঁর কাজের কেন্দ্রবিন্দু ছিল প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধিমূলক কার্যক্রম, যার মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের সদস্য দেশগুলোকে আর্থিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও গভর্ন্যান্সের ভিত্তি শক্তিশালী করতে সহায়তা করা।

 

বিশ্বব্যাংকে থাকাকালে জুবায়দুর রহমান আন্তর্জাতিক আর্থিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে ‘স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড কোডস ইনিশিয়েটিভ’ নামে একটি কর্মসূচি ডিজাইন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন। এ কার্যক্রমের আওতায় তিনি বিভিন্ন দেশের উচ্চপর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে নীতিনির্ধারণী সংলাপে অংশ নেন, বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ ও বাইরের অংশীজনদের সঙ্গে অংশীদারত্বের ভিত্তিতে সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং প্রতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বাড়ানোর কার্যক্রম নেওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
 

ডিবিসি/ এএমটি

আরও পড়ুন