জমির জাল নথিপত্র তৈরি করে এবং আদালতের আদেশের মিথ্যা তথ্য প্রচার করে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের প্রবেশ মুখে নির্মাণ হচ্ছে অবৈধ স্থাপনা।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টে নামতেই সড়কের বাম পাশে বিশাল এলাকাজুড়ে উঁচু টিনের বেড়া। ভেতরে ২ দশমিক শূন্য তিন একর সরকারি খাস জমি দখল করে নির্মাণ করা হয়েছে শতাধিক দোকান। অভিযোগ আছে ৫ই আগষ্ট পরবর্তী সময়ে জাল কাগজ বানিয়ে এই জমি দখল করে নিয়েছে একটি সংঘবদ্ধ চক্র। উচ্চ আদালতের রায়ের তথ্য গোপন করে এবং নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে চলছে স্থাপনা নির্মাণ। যার নেতৃত্বে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ নেতা ওবাইদুল হোছাইন।
সোমবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দুর্নীতি দমন কমিশনের টিম। এসময় সময় সংবাদ সংগ্রহে গিয়ে দখল দারের লোকজনের বাধার মুখে পড়েন গণমাধ্যম কর্মীরা। কক্সবাজার দুদকের সহকারী পরিচালক অনিক বড়ুয়া জানান, জমির জাল নথিপত্র তৈরি এবং আদালতের আদেশের মিথ্য তথ্য প্রচার করে দখলের সত্যতা মিলেছে। অন্তত ২শ কোটি টাকা মূল্যের জমিতে স্থাপনা নির্মাণের কোন অনুমতি দেয়নি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
ডিবিসি/নাসিফ