খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) শিক্ষক লাঞ্ছিতের ঘটনায় দোষীদের বিচার আগামীকাল (১৯ই মে) দুপুর ১২টার মধ্যে শেষ না হলে এবার সব ধরনের প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে বিরত থাকবে কুয়েট শিক্ষক সমিতি।
রবিবার (১৮ই মে) দুপুরে প্রশাসনিক ভবনের সভাকক্ষে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সভা শেষে এ সিদ্ধান্ত জানান শিক্ষকরা। সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত না এলে উপাচার্যের কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘটের ঘোষণা দেন তাঁরা। এদিকে সব অপরাধের বিচার শেষ করে একাডেমিক কার্যক্রম চালুর দাবি জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। প্রায় ৩ মাস ধরে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
উপাচার্যের পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের পর এখন সংঘর্ষ ও শিক্ষক লাঞ্ছিতের বিচারসহ ৫ দফা দাবি আদায়ে অনড় শিক্ষকরা, যাচ্ছেন না ক্লাসে। এদিকে শিক্ষকদের সাইবার বুলিংয়ের প্রতিবাদে, প্রশাসনিক ভবনের সামনে মানববন্ধন করেছেন সিএসই বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা। আর সব অপরাধের বিচার দ্রুত শেষ করে একাডেমিক কার্যক্রম চালুর আবেদন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। দ্রুতই কুয়েটের সব সমস্যার সমাধান হবে, শুরু হবে ক্লাস-পরীক্ষা এমন প্রত্যাশা শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
ডিবিসি/ রাসেল