কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে চুয়াডাঙ্গা ও চাঁদপুরে গরু প্রস্তুতে এখন ব্যস্ত সময় কাটছে খামারিদের। তবে কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা না থাকায় বড় সাইজের গরু নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় চুয়াডাঙ্গার খামারিরা। প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তারাও বলছেন, বড় নয়, ছোট গরুর চাহিদা এবার বেশি। এদিকে, চাঁদপুরে ৬২ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত খামারিদের শঙ্কা, ভারতীয় গরু আসলে লোকসানে পড়বেন তারা।
দেশের বাজারে যেসব বিশালদেহী গরুর দেখা মেলে তার বেশিরভাগই আসে চুয়াডাঙ্গা অঞ্চল থেকে। এজন্য জেলার প্রত্যন্ত গ্রামে গ্রামে গড়ে উঠেছে গো-খামার। কিন্তু এবারের চিত্র অনেকটাই ভিন্ন। কোরবানির ঈদের আর মাত্র সপ্তাহ দুয়েক সময় বাকি থাকলেও খামারগুলোতে দেখা মিলছে না ক্রেতা-ব্যাপারীদের। এছাড়া বেড়েছে গো খাদ্যের দাম ও লালন-পালন খরচ।
এদিকে, লোকসান ঠেকাতে খামারিদের নানা পরামর্শ দিচ্ছেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর। ঈদুল আযহা উপলক্ষ্যে গরু মোটাতাজাকরণে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাঁদপুরের খামারিরা। তবে শেষ মুহূর্তে বাজারে ভারতীয় গরু আসলে ব্যাপক আর্থিক ক্ষতির শঙ্কাও রয়েছে। যদিও জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলছেন, ভারতীয় গরু বাজারে আসার কোনো সম্ভাবনা নেই। এবার চাঁদপুরে কোরবানির জন্য গবাদিপশুর চাহিদা অন্তত ৭৬ হাজার।
ডিবিসি/আরএসএল