সাকিব আল হাসান। জাতীয় দলের জার্সিতে না খেলেও, খেলছেন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। পিএসএলে লাহোর কালান্দার্স থেকে শুরু করে সাকিব খেলেছেন গ্লোবাল সুপার লিগের আসর। বর্তমানে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন যুক্তরাষ্ট্রের দল মায়ামি ব্লেজের।
যদিও পারফরম্যান্সে খুব একটা কৃতিত্ব নেই সাকিবের। তবু বিশ্ব ক্রিকেটে টাইগার অলরাউন্ডারের এখনো কদর আছে বেশ। এক সময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড বলতে সাকিব আল হাসানকেই বোঝানো হত। তবে বর্তমানে সাকিব জাতীয় দলের বাইরে আছেন বেশ অনেকদিন।
রাজনৈতিক কারণে আসতে পারছেন না দেশেও। তবে এতোকিছুর পরও সাকিবের ক্রিকেট থেমে নেই। খেলে যাচ্ছেন বিশ্বের এ প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। খেলেছেন পাকিস্তান সুপার লিগ পিএসএলের আসরেও।
ক্রিকেটের ফেরিওয়ালা বনে যাওয়া টাইগার অলরাউন্ডারের চাহিদা আছে বিশ্ব ক্রিকেটের ফ্র্যাঞ্চাইজি আসরগুলোতে। যার আরেক প্রমাণ সদ্য শেষ হওয়া গ্লোবাল সুপার লিগেও উপস্থিতি ছিলো সাকিবের।
নিজ দেশের ফ্র্যাঞ্চাইজি রংপুর রাইডার্স দলে নিতে আগ্রহ না দেখালেও মিস্টার সেভেনটি ফাইভকে দলে ভিড়িয়েছিলো মধ্য প্রাচ্যের দল দুবাই ক্যাপিটালস। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে চলমান ম্যাক্স সিক্সটি টি-টেনে মায়ামি ব্লেজের অধিনায়কও হয়েছেন বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান।
যদিও পারফরম্যান্সে খুব একটা কৃতিত্বের সাক্ষর রাখতে পারছেন না টাইগার অলরাউন্ডার। শেষ ৫ ম্যাচে সাকিবের নেই বলার মতো কোন পারফরম্যান্স। দুবাই কিংবা মায়ামি, ব্যাটে বলে অনেকটাই ব্যর্থ বাংলাদেশ দলের সাবেক এই অধিনায়ক।
সাকিবের অতীতের অর্জন কিংবা সাফল্য যা বলা হয় না কেন সেটার জন্যই হয়তো বাংলাদেশ জার্সিতে না খেলেও চাহিদা কমেনি একটুও। খেলছেন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।
সাকিব এখনো আছেন ক্রিকেটের সাথে। ব্যস্ত থাকেন অনেকটা আগেরই মতো। বিশ্ব ক্রিকেটে টাইগার অলরাউন্ডারের চাহিদাও আছে বেশ। কারণটা স্পষ্ট, ক্রিকেটের কারণেই এখনো পৃথিবীর অনেক জায়গাতেই রয়েছে তার পদচারণা। রয়েছে নেতৃত্বের ভারও।
ডিবিসি/ এইচএপি