ভুক্তভোগীদের মধ্যে একজন, মহিষাখোলা গ্রামের জামাত আলীর ছেলে ইয়াসির আরাফাত, কান্নাজড়িত কণ্ঠে জানান, ডাকাতরা অস্ত্রের মুখে তার কাছ থেকে নগদ ৭ হাজার টাকা কেড়ে নেয়। একই গ্রামের অন্যান্য ভুক্তভোগীদের মধ্যে আব্দুল হালিমের কাছ থেকে ৬০০ টাকা, শাহজামালের কাছ থেকে ৫ হাজার টাকা, রেজিয়া খাতুনের কাছ থেকে ৭০০ টাকা, এবং মিন্টুর কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা লুট করা হয়।

এছাড়াও, ধানখোলা গ্রামের মহব্বত আলীর কাছ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা, অপর একজন মিন্টুর কাছ থেকে ৯ হাজার ৭০০ টাকা এবং আড়পাড়া গ্রামের বাসিন্দা কুরসিয়া খাতুনের কাছ থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা লুট করে ডাকাত দল। ভুক্তভোগীরা জানান, আরও অনেক পথচারীর কাছ থেকেও নগদ অর্থ ও মূল্যবান সামগ্রী লুট হয়েছে, যার সম্পূর্ণ হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল জানান, খবর পাওয়ার পরপরই আমরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি এবং আলামত সংগ্রহ করেছি। ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে ডাকাতদের সনাক্ত করার চেষ্টা চলছে। লুন্ঠিত অর্থ ও মালামাল উদ্ধার এবং এই ঘটনার সাথে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে পুলিশের একাধিক দল কাজ শুরু করেছে।

ডিবিসি/এএমটি