সরকারের কাছে এখনো ৩২ লাখ করোনা প্রতিরোধী টিকা মজুত রয়েছে। তাই নতুন ধরনের ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে আতঙ্কিত না হয়ে টিকা নেয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। তবে বিশেষজ্ঞরা টিকাদানের চেয়ে ভাইরাসের প্রতিরোধের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
২০২১ সালের পর করোনা সংক্রমণ কমতে থাকায় কেবলমাত্র বিদেশগামী যাত্রী ছাড়া ধীরে ধীরে কমে আসে করোনা প্রতিরোধী টিকা নেবার প্রবণতা।
সম্প্রতি দেশে করোনার নতুন ধরন এক্সএফজি ও এক্সএফসির সংক্রমণের কারণে চলতি বছরে দেশে করোনা শনাক্তের সংখ্যা সাড়ে তিনশ ছাড়িয়েছে। চিকিৎসকদের মতে, এ ভাইরাস দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে ভেঙে দিতে সক্ষম। তাই আবারো টিকা নেবার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন তারা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য মতে, এখন সরকারের হাতে ৩২ লাখ ফাইজারের টিকা মজুত আছে। এর মধ্যে গত দুই মাসে ১৭ লাখ ২০ হাজার ডোজ সব জেলায় পাঠানো হয়েছে।
তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উন্নত দেশগুলো সাহায্য বন্ধ করায় মানুষকে করোনা প্রতিরোধে সচেতন করে তুলতে হবে। সাধারণ মানুষের মধ্যে টিকা নেওয়ার প্রবণতা খুবই কম। এনিয়ে প্রচার-প্রচারণা চালানোর তাগিদ দেন তিনি।
ডিবিসি/এমইউএ