টার্গেট বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা নারী- প্রথমে পরিচয় পরে প্রেম বা ঘনিষ্টতা। সবকিছু হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এক পর্যায়ে একান্ত মূহুর্তের ছবি আদান-প্রদান, এরপর ব্ল্যাকমেইল।
এসব অভিযোগ গ্রেপ্তার অনুপ পোদ্দারের বিরুদ্ধে। এই নারী এক নন- অনুপের এরকম পাতা ফাঁতে পরে টাকা বা মানসম্মান খুইয়েছেন অনেকেই।
অভিযুক্ত অনুপ পোদ্দার বলেন, 'পাত্র-পাত্রী মিডিয়া থেকে আমি একটা মনির খান নামে ফেক দিয়ে যারা পাত্র-পাত্রী খোঁজে তাদের সাথে ছবি আদান প্রদান করতাম। ওই মহিলার সাথে আমার পরিচয় ফেসবুকে মাধ্যমে। এরপর কথা হয়,ছবি আদান-প্রদান হয়। একটা সময় তার কাছে আমি টাকা চাই।'
রেব বলছে সবার সঙ্গে প্রতারণার ধরণ একই। ব্যবহার করতেন একটি ভুয়া আইডি। ভুক্তভোগীর অভিযোগের পর তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব ৪ এর অধিনায়ক মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক বলেন, 'ভুক্তভোগীর অভিযোগে আমরা অভিযান চালিয়ে অনুপ পোদ্দার নামের একজনকে গ্রেপ্তার করছি এলিফেন্ট রোড থেকে। পরে জানতে পারি তিনি মনির খান নামে ফেসবুক চালিয়ে এই প্রতারণাগুলো করতো।'
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে কোনো সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে সচেতন থাকার পরামর্শ আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর।