বাংলাদেশ, জাতীয়, জেলার সংবাদ

সারাদেশে বর্ণিল নজরুল জয়ন্তী

সামান্তা সাইদ খান

ডিবিসি নিউজ

বৃহঃস্পতিবার ২৬শে মে ২০২২ ০৭:৪০:২৮ পূর্বাহ্ন
Facebook NewsTwitter NewswhatsappInstagram NewsGoogle NewsYoutube

অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সারাদেশে বর্ণাঢ্য আয়োজনে পালিত হচ্ছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মবার্ষিকী।

 দিবসটি উপলক্ষে বুধবার কবির সমাধিতে ফুলে ফুলে সজ্জিত করা হয়।

 

এবারের নজরুল জয়ন্তী রাষ্ট্রীয় কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান কুমিল্লায়। থিম 'বিদ্রোহীদের শতবর্ষ'। এ ছাড়া ঢাকা, ময়মনসিংহের ত্রিশাল, কুমিল্লার দৌলতপুর, মানিকগঞ্জের তেওতা, চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গা ও চট্টগ্রামের স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে নজরুল মেলা, আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ বিভিন্ন জেলায় সাংস্কৃতিক সংগঠন, গ্রন্থাগার ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নানা আয়োজনে নজরুল জয়ন্তী উদযাপন করেছে।

 

বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদ সংলগ্ন কবির সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, রাজনীতিবিদ ও কবি ভক্তরা। সকাল সোয়া ৮টায় অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে সমবেত হয়ে উপাচার্য প্রফেসর মোঃ আখতারুজ্জামানের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ফুল দিয়ে কবির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করেন। আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে কবির সমাধি প্রাঙ্গণে এক স্মরণসভা রাখা হয়। বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন অধ্যাপক ড. বেগম আখতার কামাল। এ সময় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা নজরুল সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের কবির পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। তিনি বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সাম্প্রদায়িকতার বিষবৃক্ষ উপড়ে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়বে।

 

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩ তম জন্মবার্ষিকীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার কবির স্মৃতিকক্ষে পুষ্পার্ঘ্য দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
বুবধার বিকালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থাপিত বি ব্লকের ১১৭ নং কক্ষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানিত উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, উপ উপাচার্য (একাডেমি) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবুর রহমান দুলাল, হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 


উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মোঃ শারফুদ্দিন আহমেদ দায়িত্ব¡ নেবার পর ২০২১ সালের ২৭ আগস্ট বিএসএসএমইউর বি ব্লকের ২য় তলায় কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিধন্য কক্ষ। প্রসঙ্গত, বর্তমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ঐতিহাসিক ১১৭ নম্বর কেবিনে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম জীবনের শেষদিন পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন।

 

সকাল সাড়ে ৬টায় কবির সমাধিতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ হতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদসহ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, আরকাইভস ও গ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফরিদ আহমদ ভূঁইয়া, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রতন চন্দ্র, কবি নজরুল ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ জাকীর হোসেনসহ বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ।



জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দলটির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি বলেন, আমরা যখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে আন্দোলন করি তখন নজরুল আমাদের প্রেরণা জোগায়। জনগণের ওপর চেপে বসা স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলা নজরুলের গান কবিতা রচনা আমাদের উজ্জীবিত করে।



কবির সমাধিতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়, সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য তাদের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীদের নিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সরকারের বিভিন্ন বিভাগ, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করে।



নজরুল স্মৃতিবিজড়িত কুমিল্লার বীরচন্দ্র গণপাঠাগার ও নগর মিলনায়তন প্রাঙ্গণে (টাউন হল) জাতীয় পর্যায়ে নজরুল জয়ন্তীর মূল অনুষ্ঠানটি হয়। দুপুরে এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় কুমিল্লা জেলা প্রশাসন অনুষ্ঠানটি আয়োজন করে। সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ।



তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মানুষের মুক্তি আর সাম্যের জয়গানে নজরুল ছিলেন স্বতন্ত্র। তিনি মুক্তির পক্ষে, সাম্যের পক্ষে, নির্যাতিতদের পক্ষে কথা বলেছেন। তার কবিতা ও গান মানুষকে উদ্দীপ্ত করেছে। কবিতা লেখার কারণে তাকে বারংবার কারাগারে যেতে হয়েছে, তার কবিতা ও গান বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।



অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিমিন হোসেন রিমি, কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহার উদ্দিন বাহার, সংসদ সদস্য বেগম রওশন আরা মান্নান, সংস্কৃতি সচিব মো. আবুল মনসুর, নজরুল গবেষক অধ্যাপক শান্তিরঞ্জন ভৌমিক, কবি নজরুলের পৌত্রী মিষ্টি কাজী ও খিলখিল কাজী, কুমিল্লার ডেপুটি কমিশনার মোহাম্মদ কামরুল হাসান, পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ প্রমুখ। পরে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি নৃত্যনাট্যসহ ৩০ মিনিটের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।



ঢাকার ছায়ানট গান-আবৃত্তি ও নৃত্যালেখ্যর মধ্য দিয়ে উদ্‌যাপন করছে নজরুল জয়ন্তী। বুধবার রাজধানীর ছায়ানট মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপী নজরুল উৎসব শুরু হয়েছে। আয়োজকেরা জানান, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এই উৎসব সকলের জন্য উন্মুক্ত। ছায়ানটের শিল্পী ছাড়াও আমন্ত্রিত শিল্পী ও দল অংশ নিচ্ছে এই আয়োজনে। প্রথম দিনের সংগীত পরিবেশন করেন প্রিয়াংকা গোপ, ইয়াকুব আলী খান, অনামিকা সরকার সোমা, শুক্লা সরকার, সৈয়দা সন্‌জীদা জোহরা বীথিকা, ফারহানা আক্তার শ্যার্লী, ঐশ্বর্য সমদ্দার, নুসরাত জাহান রুনা, নাসিমা শাহীন ফ্যান্সী, শর্মিষ্ঠা দাশ, মফিজুর রহমান, জগদানন্দ রায়, আশা সরকার, সঞ্জয় কবিরাজ, মণীষ সরকার প্রমুখ। সম্মেলক গান পরিবেশন করে ছায়ানটের ছোটদের দল ও বড়দের দল। আবৃত্তি করেন কৃষ্টি হেফাজ, আশরাফুল হাসান বাবু ও রফিকুল ইসলাম। নৃত্য পরিবেশন করেন শর্মিলা বন্দ্যোপাধ্যায়, ইরা বালা, সুদেষ্ণা স্বয়ম্প্রভা ও ছায়ানটের শিক্ষার্থীরা।



কাজী নজরুল ইসলামের স্মৃতিকক্ষে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)। বুধবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের বি ব্লকের দ্বিতীয় তলায় ১১৭ নম্বর কেবিনে কবির স্মৃতিকক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এই কক্ষেই কবি জীবনের শেষদিন পর্যন্ত চিকিৎসাধীন ছিলেন।

 

চুয়াডাঙ্গার কার্পাসডাঙ্গায় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩তম জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে কবির স্মৃতি বিজরিত আটচালা ঘরের সামনে কবির স্মৃতিস্তম্ভে জেলা প্রশাসক আমিনুল ইসলাম খানের নেতৃত্বে পুস্পমাল্য অর্পণ করা হয়েছে। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় র‌্যালি, পুস্পমাল্য ও দোয়া অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরে অতিথিরা কবির স্মৃতি বিজড়িত আটচালা ঘর, লিচুবাগান, পুকুরপাড় ঘুরে দেখেন। কবি কোলকাতা থেকে ট্রেনে করে জেলার দামৃড়হুদা উপজেলার দর্শনা স্টেশনে নেমে দর্শনা থেকে ৬ কি.মি. দুরে কার্পাসডাঙ্গায় এসে এসব স্থানে বসতেন এবং সাহিত্যচর্চ্চা করতেন। এখানে বসে তিনি লিচু চোর ও পদ্ম গোখরো মতো বিখ্যাত সাহিত্য রচনা করেন বলে জনশ্রুতি রয়েছে। 

 


অনুষ্ঠানমালার মধ্যে আরো আছে কবিতা আবৃত্তি, আলোচনা সভা প্রভৃতি। বিকেল সাড়ে চারটায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে। চুয়াডাঙ্গায় কবির জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে দুদিনব্যাপি নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। দুদিন ব্যাপী অনুষ্ঠান মালায় আগামীকাল শেষ দিন বিকাল সাড়ে ৪টায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দুদিনের আয়োজন শেষ হবে।

 


ময়মনসিংহে নানা আয়োজনে কবি নজরুলের জন্মজয়ন্তী উদযাপন করা হয়। জাতীয় সঙ্গিত, পতাকা উত্তোলন, প্রতিকৃতিতে ফুলেল শ্রদ্ধা ও চসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ময়মনসিংহে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩ তম জন্মজয়ন্তী উদযাপন করা হচ্ছে। সকালে নগরীর শ্যামচারণ রায় রোডে বাংলাদেশ নজরুল সেনা আয়োজিত জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে প্রথমে কাজী নজরুল ইসলামের প্রতিকৃতিতে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক, পরে শিক্ষক শিক্ষার্থী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। পরে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‍্যালিতে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ এনামুল হক, বাংলাদেশ নজরুল সেনার সহ-সভাপতি মাহবুব হোসেন সেলিম, জাহাঙ্গীর আহম্মেদ, কার্যকরী সদস্য অধ্যাপক দেলোয়ার হোসেনসহ শিক্ষক শিক্ষার্থীরা অংশ গ্রহণ করেন।এছাড়াও বিকালে ত্রিশালে কবির স্মৃতি বিজরিত নজরুল একাডেমি মাঠে তিন দিনব্যাপি অনুষ্ঠান মালার আয়োজন করা হয়েছে।





নজরুলের স্মৃতি বিজড়িত মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী তেওতা জমিদার বাড়ি প্রাঙ্গণে পুষ্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা, পুরস্কার বিতরণী, পুস্তক ও চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট নজরুল গবেষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক নিরঞ্জন অধিকারী।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সানোয়ারুল হকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আব্দুল লতিফ। 

 

জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩ তম জন্মবার্ষিকী  ও বিদ্রোহী কবিতার শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষ্যে আলোচনাসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার বেলা সাড়ে ১১ টায় রাজশাহী কলেজে কবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা বের করা হয়। পরে কলেজ মিলনায়তনে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। 
রাজশাহী কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল খালেকের সভাপতিত্বে এতে প্রধান আলোচক ছিলেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. অনীক মাহমুদ।
আলোচক ছিলেন অধ্যাপক ইব্রাহিম আলী, অধ্যাপক শিখা সরকার।

 

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৈন্দ গ্রামে এফ আর আদর্শ বিদ্যাকানন নজরুল জয়ন্তী উদযাপন করেছে। বুধবার সকালে এফ আর আদর্শ বিদ্যাকানন প্রাঙ্গণে এই অনুষ্ঠান হয়।



আরও পড়ুন