উৎপাদিত চিংড়ি বিক্রি নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দেশের চাষীরা। করোনার কারনে ক্রমান্বয়ে রপ্তানি কমে আসছে। সে কারনে রপ্তানিকারকরা চিংড়ি ক্রয় করছেন না।
চাষিরা বাধ্য হয়ে লোকসান মেনে নিয়ে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করছেন। দেশে মোট ২ লাখ ৮০ হাজার হেক্টর জমিতে চিংড়ি চাষ হয়। আর এই উৎপাদিত হিমায়িত চিংড়ির ৮৫ ভাগ যায় ইউরোপে, আর ১৫ ভাগ আমেরিকাসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে রপ্তানী হয়ে থাকে।
তবে সারাবিশ্বে করোনাভাইরাসের প্রকোপ ছড়িয়ে পড়ায় বন্ধ হয়ে গেছে চিংড়ি রপ্তানি। ফলে আর্থিক মন্দার শিকার হয়েছে দেশের অন্যতম রপ্তানি পণ্যের এই খাত।
সংসদ সদস্য মোহম্মদ আখতারুজ্জামান বাবু বলেন, ‘চাষিরা অন্যের জমি লিজ নিয়ে ব্যাংকসহ অন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে টাকা নিয়ে চিংড়ি চাষ করেন। এই খাতে লোকসান হওয়ায় সুদের বিষয় গুলি বিবেচনায় নেওয়া দরকার।