আমন্ড খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি ত্বক সুন্দর আর দাগহীন রাখতে এর জুড়ি মেলাভার। আবার চুলের যত্নেও কার্যকরী এই তেল। সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির ক্ষতিকারক প্রভাব ঠেকাতে সক্ষম আমন্ড অয়েল। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না এই তেলের ব্যবহারে। আর তাই নিয়মিত মাখুন এই তেল।
ত্বকের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য আমন্ড তেলের সত্যিই কোনও বিকল্প হয় না। এই তেলটি হাইপোঅ্যালার্জেনিক, তাই বাচ্চাদের ত্বকেও স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করা যায়। ত্বক খুব তাড়াতাড়ি এই তেল শোষণ করে নেয় এবং দাগহীন, ঝকঝকে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে নিয়মিত ব্যবহারের ফলে। আমন্ড তেলে প্রচুর ভিটামিন ই থাকে, আর ভিটামিন ই-এর অ্যান্টি অক্সিডান্ট আলট্রা ভায়োলেট রশ্মির ক্ষতিকারক প্রভাব ঠেকাতে সক্ষম। ফলে ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না একেবারেই।
আমন্ড তেলের কোলাজেন ত্বকের বলিরেখা ঠেকায় এবং চোখের কোলের ডার্ক সার্কলস ঠেকাতেও তা দারুণ কার্যকর। জানেন কি, যদি আপনার স্ট্রেচ মার্কসে নিয়মিত আমন্ড তেল লাগানো যায় তা হলে তা ক্রমশ মিলিয়ে যেতে আরম্ভ করে? এমন কি স্ট্রেচ মার্কসে নিয়মিত আমন্ড তেল লাগানো যায় তা হলে তা ক্রমশ মিলিয়ে যেতে আরম্ভ করে তাই আমন্ড অয়েল।
হেয়ার এক্সপার্টরা বলেন, আমন্ড অয়েল চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও দারুণ কার্যকর। নিয়মিত ম্যাসাজ করুন শ্যাম্পু করার আগে, তা হলেই ফারাকটা বুঝতে পারবেন। এর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড চুলকে শক্তপোক্ত করে তোলে। তা ছাড়া, নাছোড় খুশকি তাড়াতে ও স্ক্যাল্পকে আর্দ্র রাখতেও আমন্ড অয়েল দারুণ উপযোগী বলে মনে করেন অনেকে।
আপনার স্যালাড ড্রেসিং বা পাস্তায় আমন্ড অয়েল ব্যবহার করতে পারেন নিশ্চিন্তে। তা খাবারের স্বাদ বাড়ানোর পাশাপাশি সেটিকে পুষ্টিকরও করে তোলে। আমন্ড অয়েল খাদ্যতালিকায় রাখলে আপনার হজমশক্তি ভালো হবে।