কৃষি বিভাগ বলছে, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি হওয়ায় বাজার দর কম।
এদিকে, বিক্রি না হওয়ায় এখনো অনেকের জমিতে পড়ে আছে ফুলকপি।
কৃষকরা বলছেন, প্রতি বিঘায় উৎপাদন খরচ বিশ হাজার টাকা। বর্তমান বাজার দরে বিক্রি করতে পারলেও খরচের অর্ধেকও উঠে আসবে না। হতাশ হয়ে গরু ছাগলকে ফুলকপি খাওয়াচ্ছেন অনেকে।
জেলা কৃষি বিভাগের অতিরিক্ত উপ পরিচালক মোহাম্মদ দুলাল উদ্দিন বলছেন, চাহিদার তুলনায় উৎপাদন বেশি হওয়ায় বাজার দর কম। তিনি জানান, সংকট কাটাতে বাজার ব্যবস্থাপনা নিয়ে ভাবছেন তারা।
তিনি আরো বলেন, রাসায়নিক সার কম ব্যাবহার করে যাতে খরচটা কম হয় তাদের। তারা যেন বিভিন্ন ধরনের সবজি বছরের সবসময় পর্যায় ক্রমে চাষ করে। কৃষকের বাজার নামে একটা বাজার তৌরির চেষ্টা করছি যাতে কৃষক তার পন্য সরাসরি নিয়ে আসবে এবং ভোক্তারা সেখান থেকে সরাসরি কিনে নিয়ে যাবে। যাতে কৃষক লাভবান হতে পারে।
টাঙ্গাইলে এবার ১১ হাজার ৪শ হেক্টর জমিতে সবজির আবাদ হয়েছে।যা গতবারের তুলনায় ১ হাজার ৩৬ হেক্টর বেশি।